জনি বেয়ারষ্টো ইংল্যান্ডের উইকেটরক্ষক ব্যাটার। আইপিএলে খেলেছেন কিংস ইলেভেন পান্জাবের হয়ে। সাম্প্রতিক অতীতে দলীয় নৈপূণ্য তেমন একটা উজ্জল নয় পান্জাবের।
কলকাতা নাইট রাইডার্স টার্গেট দিয়েছিল ২৬১ রানের। যেকোন বিচারে বড় টার্গেট টি-২০ ক্রিকেটের জন্য। আগে এট রান তাড়া করে জেতেনি কোন দলই।
যদিও নাইট রাইডার্সের সুযোগ ছিল দলীয় স্কোর আরও বড় করার। মাত্র ১০ ওভারে বিনা উইকেটে স্কোর ছিল ১৩৮। দুই ওপেনার ফিল সল্ট ও সুনীল নারাইন দুই জনেই করেছেন সত্তরোর্ধ ইনিংস।
১৫.৩ ওভারে কলকাতার তারকা ব্যাটসম্যান আন্দ্রে রাসেল আউট হন ১২ বলে ২৪ রান করে। নিজেদের ইনিংসে তখনও ২৭ বল বাকি। দলীয় রান ২০৩ রান তিন উইকেটে।
এই অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই অনুমিত ছিলেন রিংকু সিং নামবেন। কিন্তু কলকাতা পাঠাল শ্রেয়াস আয়ারকে। শ্রায়াস ১০ বলে করেছেন ২৮। রিংকু যখন নামলেন তখন আর ৯ বল অবশিষ্ট ছিল।
রিংকু করেছেন ৪ বলে ৫ রান। ব্যাটিং অর্ডারে আরেকটু আগে নামলে হয়তো দলীয় রান আরো কিছুটা বাড়িয়ে নিতে পারতেন।
কলকাতা ভেবেছিল ২৬১ রান নিরাপদ স্কোর। কিন্তু টি-২০ যুগের মারকাটারী ব্যাটিংয়ে আজকাল কোন স্কোরই আর নিরাপদ নয়।
জনি বেয়ারষ্টো এ মৌসুমে ছিলেন ভয়াবহ অফ ফর্মে। তাকে দলে ভিড়িয়ে পান্জাব সঠিক কাজ করেছে কীনা এই প্রশ্নও উঠতে শুরু করেছিল।
কিন্তু জনি ফর্মে ফিরলেন যখন কেউই ধারণা করেনি এভাবে তিনি ব্যাট করতে পারবেন। বিশাল টার্গেটের মোকাবেলায়। দলীয় ফর্মও যখন ভাল নয়।
ব্যাটিংয়ে নান্দনিক আর বাহারী সব শটে সমালোচকদের জবাব দিলেন জনি বেয়ারস্টো। ৪৮ বলের ইনিংসে ৯টি ছক্কায় করেছেন ১০৮ রান। চারের মার ছিল ৫টি।
জনির আগ্রাসী ব্যাটিংয়ের সাথে অন্য প্রান্তে প্রবিস্মরণ, রাইলি রুশো আর শশাংক সিং ও ব্যাট করেছেন মেরেকেটে।
প্রবিস্মরণ ২৭০ ষ্ট্রাইক রেটে ২০ বলে করেছেন ৫৪। ৫টি ছক্কার সাথে মেরেছেন ৪টি চার। রাইলি রুশো এখনও ফর্ম ফিরে পাননি। যদিও ১৬ বলে তিনি করেছেন ২৬ রান। ১টি চার আর দুটি ছয় মেরেছেন রুশো।
শশাংক সিং ধারাবাহিকভাবেই পান্জাবের ত্রাণকর্তা হিসাবে আবির্ভুত হচ্ছেন। ২৮ বলে তিনি করেছেন ৬৮ রান। ৮টি বিশাল ছক্কার সাথে ২টি চার। হাওয়ায় ভাসিয়েছেন বেশিরভাগ বল।
কলকাতার দেয়া বিশাল রানের টার্গেট চেজ করে পান্জাব কিংসের এই জয় ছিল অনেকের ধারণার বাইরে। এবারের আইপিএলের সবচেয়ে বড় চমকও বলা যায় এটাকে।
জনি বেয়ারষ্টো এ মৌসুমে ছিলেন ভয়াবহ অফ ফর্মে। তাকে দলে ভিড়িয়ে পান্জাব সঠিক কাজ করেছে কীনা এই প্রশ্নও উঠতে শুরু করেছিল।
কিন্তু জনি ফর্মে ফিরলেন যখন কেউই ধারণা করেনি এভাবে তিনি ব্যাট করতে পারবেন। বিশাল টার্গেটের মোকাবেলায়। দলীয় ফর্মও যখন ভাল নয়।
ব্যাটিংয়ে নান্দনিক আর বাহারী সব শটে সমালোচকদের জবাব দিলেন জনি বেয়ারস্টো। ৪৮ বলের ইনিংসে ৯টি ছক্কায় করেছেন ১০৮ রান। চারের মার ছিল ৫টি।
জনির আগ্রাসী ব্যাটিংয়ের সাথে অন্য প্রান্তে প্রবিস্মরণ, রাইলি রুশো আর শশাংক সিং ও ব্যাট করেছেন মেরেকেটে।
প্রবিস্মরণ ২৭০ ষ্ট্রাইক রেটে ২০ বলে করেছেন ৫৪। ৫টি ছক্কার সাথে মেরেছেন ৪টি চার। রাইলি রুশো এখনও ফর্ম ফিরে পাননি। যদিও ১৬ বলে তিনি করেছেন ২৬ রান। ১টি চার আর দুটি ছয় মেরেছেন রুশো।
শশাংক সিং ধারাবাহিকভাবেই পান্জাবের ত্রাণকর্তা হিসাবে আবির্ভুত হচ্ছেন। ২৮ বলে তিনি করেছেন ৬৮ রান। ৮টি বিশাল ছক্কার সাথে ২টি চার। হাওয়ায় ভাসিয়েছেন বেশিরভাগ বল।
কলকাতার দেয়া বিশাল রানের টার্গেট চেজ করে পান্জাব কিংসের এই জয় ছিল অনেকের ধারণার বাইরে। এবারের আইপিএলের সবচেয়ে বড় চমকও বলা যায় এটাকে।
আরও পড়ুন: ক্রিকেট ব্যাটের ওজন কত